Skip to main content

A School Magazine - Paragraph

A school magazine is an annual publication of the school that contains the literary writings of the students and the teachers. It is a forum through which our young learners can get the opportunity to express the green ideas of their mind.

It is published with an interesting and significant title every year. Almost all aspects of the school are reflected in it. It is an important milestone of the progress and prospect of the school.

A school magazine generally contains poems, short stories, essays, one-act plays, verses, jokes and report of cultural activities of the school.

Usually there is a magazine committee in a school for publishing a magazine. A teacher is usually given the charge of guiding the work of publication. A group of students work together with much encouragement. The Headmaster is the chief patron of the magazine.

The magazine writer at first invites writings on different subjects from the students. After proper scrutiny of the collected writing for the magazine, the editor of chief selects good ones and sends them to press for printing.

The school authority bear the total expenditure of publication. The school magazine can help the students to develop their talent faculties as well as their power of thinking and writing. In fact, the school magazine is the very first stepping stone for the future writers. A young learner really feels proud and happy when he finds his writing in the magazine.

Comments

Popular posts from this blog

তরুতলে বসে পান্থ শ্রান্তি করে দূর - সারমর্ম

তরুতলে বসে পান্থ শ্রান্তি করে দূর, ফল আস্বাদনে পায় আনন্দ প্রচুর। বিদায়ের কালে হাতে ডাল ভেঙ্গে লয়, তরু তবু অকাতর, কিছু নাহি কয়। দুর্লভ মানব জন্ম পেয়েছ যখন, তরুর আদর্শ কর জীবনে গ্রহণ। পরার্থে আপন সুখ দিয়ে বিসর্জন, তুমিও হওগাে ধন্য তরুর মতন। সারমর্ম : অপরের কল্যাণে নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিলিয়ে দেয়ার মধ্যেই মানব। জীবনের প্রকৃত সার্থকতা। মহৎ হৃদয়ের অধিকারীরা অন্যের জন্য জীবনের সর্বস্ব বিলিয়ে। দিতে কণ্ঠাবােধ করেন না। দর্লভ মানব জন্য তাদের সার্থক হয় পরহিত ব্রতে নিজকে উৎসর্গের মধ্য দিয়ে। যেমনটি গাছ করে থাকে। মানুষেরও উচিত গাছের আদর্শ অনুসরণ করে পরার্থে নিজেকে বিলিয়ে দেয়া।

নলকূপ স্থাপনের জন্য আবেদন

তারিখ : ১৭/০২/২০১৪ ইং বরাবর চেয়ারম্যান, ৬নং দুলালপুর ইউনিয়ন পরিষদ। হােমনা, কুমিল্লা। বিষয় : নলকূপ স্থাপনের জন্য আবেদন। জনাব, যথাযথ সম্মানপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা আপনার ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের অধিবাসী। আমাদের গ্রামটি একটি জনবহুল ও বর্ধিষ্ণু গ্রাম। এ গ্রামের লােকসংখ্যা প্রায় দুই হাজার। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, এ গ্রামে পানীয় জলের তেমন সুব্যবস্থা নেই। স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে অবস্থিত গ্রামের একমাত্র নলকূপটি দীর্ঘদিন যাবত পরিত্যাক্ত অবস্থায় আছে। গ্রামে যে দু-চারটি হাজা-মজা পুকুর আছে, সেগুলােও আবর্জনা ও জঞ্জালে পিরপূর্ণ। এমনকি, ফাল্গুন-চেত্র মাসে এগুলোও শুকিয়ে যায়। ফলে গ্রামবাসীদের পানির অভাবে দুঃখের সীমা থাকে না। নিতান্ত বাধ্য হয়ে নদী ও ডােবা থেকে সংগৃহীত দূষিত পানি পান করার ফলে প্রতি বছরই কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয় ইত্যাদি মারাত্মক রােগে আক্রান্ত হয়ে এ গ্রামের বহুলােক অকালে মৃত্যুবরণ করে। এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন, অনতিবিলম্বে উক্ত গ্রামে অন্তত তিনটি নলকুপ স্থাপন করে জনজীবনে শান্তি ও স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক গ্রামবাসীর প...

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন নহে বিদ্যা, নহে ধন হলে প্রয়োজন - ভাব-সম্প্রসারণ

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন নহে বিদ্যা, নহে ধন হলে প্রয়োজন। ( i ) ভাব-সম্প্রসারণ :  গ্রন্থগত বিদ্যা এবং পরের হাতের ধন-সম্পদ যতক্ষণ পর্যন্ত নিজের হাতে না আসে ততক্ষণ পর্যন্ত তা কোনো কাজে লাগে না। অর্থাৎ বইয়ের বিদ্যা যা আত্মস্থ হয়নি এবং পরের সম্পদ যা নিজের আয়ত্তে আসেনি- তা প্রয়োজনের সময় কোনো কাজে ব্যবহার করা যায় না। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। তার বিবেক আছে। মানুষ জ্ঞান অর্জন করে মহৎ গুণাবলির অধিকারী হয়। পরিশ্রম ও বুদ্ধি দিয়ে সে অর্থ উপার্জন করে। জ্ঞান ও অর্থ মানুষের মনুষ্যত্বকে পূর্ণতা দেয়। জ্ঞান অর্জন করতে হলে তাকে পড়াশুনা করতে হয়। গ্রন্থ বা বই জ্ঞানের ভান্ডার। এ গ্রন্থ পাঠ করে অন্য মানুষ তার জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে পারে। জ্ঞানের ধারক ও বাহক হচ্ছে বই। গ্রন্থে আবদ্ধ মননের সোনালি শস্যের স্বাদ পেতে হলে আমাদেরকে বই পড়তেই হবে। কিন্তু বই হৃদয়ঙ্গম না করে কেবল প্রচুর বই সংগ্রহে রাখলেই তাকে জ্ঞানী বলা যায় না। কারণ ব্যক্তিগত, সামাজিক ও জাতীয় জীবনের প্রয়োজন দেখা দিলে গ্রন্থগত সে বিদ্যা কোনো কাজেই আসে না। কেবল মুখস্থ করে পরীক্ষা পাস করলেই প্রকৃত শিক্ষা পেতে পারে না। যদি গ্র...